বাংলাদেশের অনলাইন গেমিং প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে BPLwin ক্রমেই জনপ্রিয়তা পাচ্ছে খেলোয়াড়দের নিয়মিত রিওয়ার্ড সিস্টেম এবং লিমিটেড অফারগুলোর কারণে। প্ল্যাটফর্মটি প্রতি সপ্তাহেই লাইভ ইভেন্ট আয়োজন করে যেখানে অংশগ্রহণকারীরা জিততে পারেন এক্সক্লুসিভ ক্যাশব্যাক অফার। গত জুলাই মাসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ৬৮% ইউজার তাদের প্রথম ডিপোজিটের উপর ২০০% পর্যন্ত বোনাস পেয়েছেন রেফারেল কোড ইউজ করার মাধ্যমে।
নতুন ইউজারদের জন্য বিশেষ করে তিন স্তরের ওয়েলকাম বোনাস সিস্টেম কাজ করে। প্রথম ডিপোজিটে ১০০% ইনস্ট্যান্ট বোনাসের পাশাপাশি দ্বিতীয় ও তৃতীয় ডিপোজিটে যথাক্রমে ৭৫% এবং ৫০% এক্সট্রা ফান্ড লকারে যুক্ত হয়। খেলার সময় ১০ মিনিটের মধ্যে ক্যাশলে আটকে যাওয়া অর্থ ফেরত পাবার ‘ইনস্ট্যান্ট রিকভারি’ ফিচারটি প্রায় ৯২% ইউজারকে ফিনান্সিয়াল স্ট্রেস থেকে রক্ষা করেছে বলে প্ল্যাটফর্মের অভ্যন্তরীণ সার্ভে প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
সাপ্তাহিক লিডারবোর্ড প্রতিযোগিতায় টপ ১০০ খেলোয়াড় পাচ্ছেন টুর্নামেন্ট টিকেট থেকে শুরু করে স্পেশাল মর্নিং ক্যাশ ড্রপ পর্যন্ত। গত মাসে একজুনি রাউন্ডে বিজয়ী হয়েছিলেন ময়মনসিংহের এক ইউজার যিনি ৮ ঘণ্টা ৪৭ মিনিট লাইভ স্ট্রিমিংয়ে অংশ নিয়ে জিতেছিলেন ১.২ লাখ টাকার ইভেন্ট পাস।
ক্রিকেট ম্যাচ ডে অফারগুলোতেও থাকে চমক। কোনো টিমের স্পেশাল পারফরম্যান্সে (যেমন হ্যাটট্রিক বা সেঞ্চুরি) সংশ্লিষ্ট বেট ধরলে অটোমেটিকভাবে অ্যাক্টিভেট হয় ৩x এক্সট্রা প্রফিটের সুযোগ। গত আইপিএল সিজনে ১৪১৭ জন ইউজার এই সুবিধা নিয়ে ২৩ লাখ টাকার বেশি এক্সট্রা উইনিংস ক্লেইম করেছেন।
ভিআইপি প্রোগ্রামের সিলেক্টেড মেম্বাররা পেয়ে থাকেন পার্সোনালাইজড বোনাস ট্র্যাকার। এই সিস্টেমে প্রতিটি বেটের উপর বাড়তি ৫% ক্যাশব্যাক জমা হয় প্রাইভেট ওয়ালেটে, যা মাসের শেষে ২x মাল্টিপ্লায়ারে কনভার্ট হয়। একজন ডায়মন্ড লেভেল ভিআইপি গত ৩ মাসে শুধুমাত্র এই ফিচার থেকে ৪৫,০০০ টাকা রিওয়ার্ড পেয়েছেন বলে জানা গেছে।
রেফারেল সিস্টেমে প্রতিটি সফল ইনভাইটেশনের জন্য জমা হয় ১৫% লাইফটাইম কমিশন। কেউ যদি তার রেফার্ড ইউজার থেকে ১০ লাখ টাকা জিতেন, তাহলে রেফারার পাবেন ১.৫ লাখ টাকা এক্সট্রা। গত ফেব্রুয়ারিতে নারায়ণগঞ্জের এক ইউজার ৮টি সফল রেফারেল থেকে ২.১১ লাখ টাকা বোনাস পেয়েছিলেন বলে প্ল্যাটফর্মটি কেস স্টাডি শেয়ার করেছে।
স্পেশাল ইভেন্ট যেমন ‘মিডনাইট ম্যাজিক’ বা ‘সানরাইজ সারপ্রাইজ’-এ অংশ নেওয়ার জন্য প্রয়োজন হয় সিলভার টোকেন। এই টোকেন জমা হয় প্রতিদিনের লগিন স্ট্রিক (৫ দিন লগিনে ১ টোকেন) এবং সাপ্তাহিক বেটিং টার্গেট পূরণে (১০,০০০ টাকা বেটে ৩ টোকেন)। গত ডিসেম্বরের ক্রিসমাস ইভেন্টে ৫ টোকেন বিনিময়ে জিতেছিলেন একজন ইউজার ৭ দিনের লাক্কি ড্রয়ে ফ্রি ট্রিপ টু মালদ্বীপ।
লাইভ কাস্টমার সাপোর্টের মাধ্যমে ২৪x৭ পাওয়া যায় বোনাস ক্লেইম সংক্রান্ত সাহায্য। কোনো অফার এক্সপায়ার হওয়ার ১২ ঘণ্টা আগেই ইউজারদের নোটিফিকেশন পাঠায় সিস্টেম। গত ছয় মাসে ৮৯% বোনাস ক্লেইম রিকোয়েস্ট রেজল্ভ হয়েছে ১১ মিনিটের মধ্যে, যা ইন্ডাস্ট্রি গড়ের চেয়ে ৪ গুণ দ্রুত।
আপনি যদি এই ধরনের এক্সাইটিং অফারগুলো এক্সপ্লোর করতে চান, BPLwin ভিজিট করে চেক করতে পারেন তাদের লাইভ অফার সেকশন। প্ল্যাটফর্মটির ইউনিক ফিচার হলো ‘বোনাস মিক্সার’ টুল যেখানে আপনি একাধিক অফার কম্বাইন করে তৈরি করতে পারেন পার্সোনালাইজড রিওয়ার্ড প্যাকেজ।
